দেশের পর্যটন মহাপরিকল্পনা এখনও আটকে আছে ফাইলে। শেখ হাসিনার সরকার ২৯ কোটি টাকা খরচ করে মাস্টারপ্ল্যান তৈরি করলেও এখনও খুঁড়িয়ে চলছে পর্যটনের অগগ্রতি। শতভাগ বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের সম্ভাবনা কাজে লাগাতে চরম ব্যর্থ ট্যুরিজম বোর্ড। এজন্য ব্যবসায়ীরা দূষছেন নতুন নীতিমালা ও মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়হীনতাকে । এ বাস্তবতায় বাংলাদেশে গতকাল পালিত হলো বিশ্ব পর্যটন দিবস।
অপার সৌন্দর্য্যের লীলাভূমি এই বাংলাদেশ। বিউটিফুল বাংলাদেশের ব্র্যান্ডিং বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেয়ার চেষ্টা করেও বিশ্বের বৃহত্তম এ সমুদ্র সৈকতে আকৃষ্ট করা যায়নি বিদেশিদের। আর তাই এখানকার পর্যটন খাত এখনও নির্ভরশীল দেশীয় পর্যটকের ওপর। পর্যটন অর্থনীতিতে দক্ষিণ এশিয়ার ছোট দেশগুলো বড় দৃষ্টান্ত স্থাপনে সক্ষম হলেও বাংলাদেশ পারছে না।
শুধু পরিবেশ-পরিস্থিতি নয়, বিদেশি পর্যটক টানতে ব্যর্থতার জন্য মন্ত্রণালয়গুলোর সমন্বয়হীনতাকে দায়ী করছেন এ খাতের সংগঠন-আটাব।
তবে বাংলাদেশ পর্যটন বোর্ডের সিইও আবু তাহের মো. জাবের বলছেন, বিদেশিদের আকর্ষণে শান্তিপূর্ণ পরিবেশের পাশাপাশি দরকার বিভিন্ন দেশের সতর্কবার্তা তুলে নেয়া। অন্তবর্তী সরকার প্রধানের ভাবমূর্তি কাজে লাগাতে পারলে পর্যটকের সংখ্যা বাড়বে বলে মন্তব্য করেন তিনি।