ছবি : ভিডিয়ো থেকে নেয়া
দুই দাবিতে ঈদের দিনেও আন্দোলনে অব্যাহত রয়েছেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে ‘তথ্য আপা’ প্রকল্পের কর্মীরা। তারা বলছেন, প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ের কর্মরত জনবলকে সমগ্রেডে পদ সৃজন ও চাকরি রাজস্ব খাতে স্থানান্তর করতে হবে। এই দাবি জানিয়ে টানা ১১ দিনের মতো আন্দোলন করছেন তারা।
শনিবার (৭ জুন) ঈদের দিনে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে তাদের অবস্থান করতে দেখা গেছে।
আন্দোলনকারীরা জানান, গ্রামীণ সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠী ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যমে বিভিন্ন চাকরির, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি ও বৃত্তি, প্রতিবন্ধীদের ভাতার ও বিভিন্ন চাকরির-প্রশিক্ষণের তথ্য ও আবেদন, উদ্যোক্তাদের ই-লার্নিং প্রশিক্ষণ প্রদান, পরীক্ষাসহ অনলাইনে প্রাপ্ত বিভিন্ন বিষয়ের ফল অবহিতকরণ এবং ক্যারিয়ারবিষয়ক পরামর্শসহ তথ্য ও পরামর্শ সেবা দেন তথ্য আপারা।
এমনকি উঠান বৈঠকের মাধ্যমে বিভিন্ন সামাজিক সমস্যা সমাধান ও সচেতনতা তৈরি, নারী নির্যাতন প্রতিরোধ সেল, স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ, আইনগত সহায়তা প্রদানের কাজও করেন এসব তথ্য আপারা।
তাদের অভিযোগ, প্রকল্প শেষে চাকরি স্থায়ীকরণের মাধ্যমে সরকারের রাজস্ব বিভাগে স্থানান্তরের প্রতিশ্রুতির বিষয় উন্নয়ন প্রকল্পের প্রস্তাবে উল্লেখ করে এসব নারীকে নিয়োগ দেওয়া হলেও এখন তা বরখেলাপ করা হচ্ছে। চলতি জুন মাস থেকে প্রকল্পটি বন্ধ হতে হতে যাচ্ছে। সেজন্য সারা দেশে প্রতিটি উপজেলায় তথ্য আপাদের ব্যবহৃত কার্যালয় গুটিয়ে নিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে মন্ত্রণালয় থেকে। চাকরি স্থায়ীকরণের জন্য নিয়োগের তিন মাস পর থেজে বেতনের একটা অংশ কেটে রাখা হতো।
শিক্ষাসহ সব খবর সবার আগে জানতে দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেলের সঙ্গেই থাকুন। ভিডিয়োগুলো মিস করতে না চাইলে এখনই দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল বাটন ক্লিক করুন। বেল বাটন ক্লিক করার ফলে আপনার স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিওগুলোর নোটিফিকেশন পৌঁছে যাবে।
দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেল SUBSCRIBE করতে ক্লিক করুন।