এনটিআরসিএ কার্যালয়ে দ্বিতীয় দিনেও অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের অবস্থান | শিক্ষক নিবন্ধন নিউজ

এনটিআরসিএ কার্যালয়ে দ্বিতীয় দিনেও অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের অবস্থান

‘১৮তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার চরম বৈষম্যমূলক ফল অবিলম্বে সংশোধন করে আমাদের পাস করানো হোক। তা না হলে হাজার হাজার মেধাবী ও পরিশ্রমী তরুণ শিক্ষকের ভবিষ্যৎ ধ্বংস হয়ে যাবে এবং এনটিআরসির ওপর দেশের শিক্ষার্থীরা আস্থা হারাবে।’

#এনটিআরসিএ #ফেল #শিক্ষক নিবন্ধন #অষ্টাদশ শিক্ষক নিবন্ধন

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় চূড়ান্ত ফলাফলে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীরা সনদের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মত বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসি) কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়েছেন। এদিকে, দুদিন ধরে কার্যালয়ে অনুপস্থিত রয়েছেন এনটিআরসি চেয়ারম্যান মফিজুর রহমান।

সোমবার (৩০) সকালে রাজধানীর ইস্কাটন গার্ডেন রোডের বোরাক টাওয়ারে এনটিআরসিএ কার্যালযয়ের সামনে অবস্থান নেন তারা। এর আগে গতকালও (রোববার ২৯জুন) একই স্থানে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন তারা। এতে অফিসের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যহত হয়। আজ সোমবারও অধিকাংশ কর্মকর্তা অনুপস্থিত ছিলেন।

এসময় কর্তৃপক্ষের প্রতি অনুরোধ জানিয়ে তারা বলেন, ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার চরম বৈষম্যমূলক ফল অবিলম্বে সংশোধন করে আমাদের পাস করানো হোক। তা না হলে হাজার হাজার মেধাবী ও পরিশ্রমী তরুণ শিক্ষকের ভবিষ্যৎ ধ্বংস হয়ে যাবে এবং এনটিআরসির ওপর দেশের শিক্ষার্থীরা আস্থা হারাবে।

অনুত্তীর্ণ প্রার্থীরা বলেন, যেহেতু এনটিআরসিএ লিখিত পরীক্ষায় নিজেদের করা 'প্রশ্নের ধারা ও মানবণ্টন' বহির্ভূত বিকল্প প্রশ্নবিহীন প্রশ্নপত্রে আমাদের পরীক্ষা নিয়েছে এবং সে লিখিত পরীক্ষায় আমরা পাস করে এসেছি এবং আমাদের বেশিরভাগেরই ভাইভার সনদপত্রে ১২ নম্বর রয়েছে তাই মানবিক বিবেচনায় হলেও পাস করানো হোক।

তাদের দাবিগুলো হচ্ছে যেহেতু এনটিআরসিএর বিধিমালায় ভাইভার মোট নম্বরের ৪০ শতাংশ পেলেই পাসের কথা বলা হয়েছে। তাই যাদের সনদপত্র ও প্রশ্নোত্তরের নম্বর মিলে ৪০ শতাংশ বা তার বেশি আছে তাদের সবাইকে পাস করিয়ে নিয়োগ কার্যক্রমে অংশগ্রহণের সুযোগ দিতে হবে; যেহেতু লিখিত পরীক্ষার নম্বরের ভিত্তিতেই সনদপত্র প্রদান করা হয় আর ভাইভা অংশগ্রহণকারী সকল প্রার্থী যেহেতু লিখিত অংশে ৪০ শতাংশ বা তার বেশি নম্বর পেয়েছেন।

তাই তাদের সবাইকে ই-সনদ প্রদান করা হোক; যেহেতু এনটিআরসিএ লিখিত পরীক্ষায় নিজেদের করা ‘প্রশ্নের ধারা ও মানবণ্টন’ বহির্ভূত বিকল্প প্রশ্নবিহীন প্রশ্নপত্রে আমাদের পরীক্ষা নিয়েছে এবং সে লিখিত পরীক্ষায় আমরা পাস করে এসেছি এবং আমাদের বেশিরভাগেরই ভাইভার সনদপত্রে ১২ নম্বর রয়েছে তাই মানবিক বিবেচনায় হলেও পাস করানো হোক এবং ৬ষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তির সকল কার্যক্রমে আমাদেরকেও লিখিত পরীক্ষার নম্বরের ভিত্তিতে মেধাতালিকায় যুক্ত করে নিয়োগ কার্যক্রমে অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হোক।

শিক্ষাসহ সব খবর সবার আগে জানতে দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেলের সঙ্গেই থাকুন। ভিডিয়োগুলো মিস করতে না চাইলে এখনই দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল বাটন ক্লিক করুন। বেল বাটন ক্লিক করার ফলে আপনার স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিওগুলোর নোটিফিকেশন পৌঁছে যাবে।

দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেল SUBSCRIBE করতে ক্লিক করুন।

#এনটিআরসিএ #ফেল #শিক্ষক নিবন্ধন #অষ্টাদশ শিক্ষক নিবন্ধন