ফাইল ছবি
হাইস্কুলগুলোতে বিভিন্ন ফি আদায় নিয়ে অভিভাবকদের নানা অভিযোগ দীর্ঘদিনের। সরকার ফি আদায়ের লাগাম টানতে নীতিমালা ও বেতন ছাড়া ফি বেঁধে দিলেও তা মানছে না বেশিরভাগ স্কুল- এমন অভিযোগ ভুরি-ভুরি। এর ধারাবাহিকতায় এই কার্যক্রমে স্বচ্ছতা আনতে সরকারি মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন ফি আদায় কার্যক্রম মোবাইল ব্যাংকিং সেবার মাধ্যমে সম্পন্ন করার জন্য শিক্ষার্থীসহ অন্যান্য তথ্য আহ্বান করা হয়েছিলো।
তবে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তথ্য দিতে ব্যর্থ হয়েছে অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।
এবার সেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে ডাটাবেজ তৈরির জন্য ফের তথ্য পাঠানোর তাগিদ দেয়া হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে ১ থেকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে তথ্য ইনপুট দিতে বলা হয়েছে।
গতকাল রোববার মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এই সব প্রতিষ্ঠান প্রধান ও সংশ্লিষ্টদের পাঠানো হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, সরকারি মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের সেশন ফি, মাসিক টিউশন ফি ও অন্যান ফি আদায়ে স্বচ্ছতা নিশ্চিতে ফি আদায় কার্যক্রম মোবাইল ব্যাংকিং সেবার মাধ্যমে সম্পন্ন করার জন্য ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের তথ্যসহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষাসংশ্লিষ্ট অন্যান্য তথ্য ইনপুট দেওয়ার জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়েছিলো। যে সব প্রতিষ্ঠান তথ্য নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ইনপুট দিতে পারেননি, সে সব প্রতিষ্ঠানকে আগামী ১ জুলাই থেকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে তথ্য ইনপুট দিতে হবে।
একই চিঠিতে আরো বলা হয়, শিক্ষক-কর্মকর্তার পিডিএস হালনাগাদের তাগিদ দেয়া হয়। ১ জুলাই থেকে ৭ জুলাইয়ের মধ্যে তথ্য হালনাগাদ করতে হবে বলে জানানো হয়।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সৃষ্ট, কর্মরত ও শূন্যপদের শিক্ষক-কর্মকর্তাদের তথ্য ২৬ মে-এর দেয়ার নির্দেশনা দেয়া হয়েছিলো। কিন্তু এই সময়ের মধ্যে যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তথ্য নির্ধারিত লিংক ব্যবহার করে দিতে পারেনি তাদের ১ থেকে ৭ জুলাইয়ের মধ্যে তথ্য দেয়ার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
চিঠিটি দেখতে ক্লিক করুন
শিক্ষাসহ সব খবর সবার আগে জানতে দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেলের সঙ্গেই থাকুন। ভিডিয়োগুলো মিস করতে না চাইলে এখনই দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল বাটন ক্লিক করুন। বেল বাটন ক্লিক করার ফলে আপনার স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিওগুলোর নোটিফিকেশন পৌঁছে যাবে।
দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেল SUBSCRIBE করতে ক্লিক করুন।