স্থানীয় সরকারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন প্রভাবমুক্ত ও নিরপেক্ষ হবে। কোনো প্রার্থী বা প্রার্থীরা যে কেউ নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করতে চাইলে তাকে কঠোরভাবে দমন করা হবে। ভোটারদের ভোটদানে বাঁধা দিলে এবং সাংবাদিকদের কাজে বাঁধা দিলেই দুই থেকে সাত বছরের জেল হবে।
সোমবার সকালে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসক ড. কিসিঞ্জার চাকমার সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভা শেষে গণমাধ্যমকর্মীদের ব্রিফিংয়ে নির্বাচন কমিশনার (ইসি) বিগ্রেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান এসব কথা বলেন। প্রথম ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে নির্বাচন কর্মকর্তা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থীদের নিয়ে এই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম ধাপে চুয়াডাঙ্গার জীবননগর ও দামুড়হুদা উপজেলায় আগামী ৮ মে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
ইসি মো. আহসান হাবিব খান বলেন, ভোট কেন্দ্রে ব্যালট সকালেই যাবে। আর রাতে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। আগেরদিন ব্যালট ভোট কেন্দ্রে পাঠনো হবে না। তবে দূর্গম এলাকা ও চরাঞ্চলগুলোতে ব্যালট আগের দিন যাবে।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন চায় দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা নিরপেক্ষতা ও ঐকান্তিকতার সঙ্গে যার যার দায়িত্ব আইনসংগতভাবে পালন করবেন। আমাদের সবার চাওয়া একটি সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ ও পক্ষপাতহীন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন।