সোমালিয়ার জলদস্যুদের কবল থেকে জিম্মি ২৩ নাবিককে উদ্ধার ও জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ ফেরত আনার বিষয়ে আলোচনা অনেকদূর এগিয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। এ বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, আমরা যোগাযোগের মধ্যে আছি। আমাদের উদ্দেশ্য হলো, নাবিকদের অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা। একই সঙ্গে জিম্মি জাহাজটা উদ্ধার করা আমাদের উদ্দেশ্য। শুধু এতোটুকু বলতে চাই, আমরা অনেক দূর এগিয়েছি। বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
জাহাজে খাবার সংকটের বিষয়ে এক প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, অতীতে যখন জাহাজ অপহরণ হয়েছে কখনো খাবার সংকট হয়নি। তিন বছর ছিলো, তখনও হয়নি। ১০০ দিন ছিলো, তখনো হয়নি। আশা করি, এক্ষেত্রেও হবে না।
ইউনূস সেন্টার থেকে বরাবরের মতো মিথ্যাচার করা হয়েছে দাবি করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, গাজায় যখন নারী-শিশুদের হত্যা ও মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হয়েছে, তখনো ড. ইউনূস কোনো প্রতিবাদ জানাননি। উল্টো ইসরায়েলের এক ভাস্করের হাত থেকে পুরস্কার গ্রহণ করেছেন, যা গাজায় হত্যাযজ্ঞকে সমর্থন।
বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সীমান্তে হত্যা বন্ধে অনুরোধ আগেই করা হয়েছে জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, দুই বাংলাদেশি ভারত সীমান্তে অবৈধভাবে ঢুকে পড়েছিরো, তাই বিএসএফ গুলি করে। বিজিবি এর প্রতিবাদ জানিয়েছে, পতাকা বৈঠক হয়েছে।