ঢাকা মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪ , ১৬ বৈশাখ ১৪৩১ আর্কাইভস ই পেপার

nogod
nogod
bkash
bkash
uttoron
uttoron
Rocket
Rocket
nogod
nogod
bkash
bkash

অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় অধ্যক্ষের বেতন বন্ধ

শিক্ষা

আমাদের বার্তা, নওগাঁৎ

প্রকাশিত: ১৯:৪০, ১৭ এপ্রিল ২০২৪

সর্বশেষ

অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় অধ্যক্ষের বেতন বন্ধ

নওগাঁর নিয়ামতপুরের বালাতৈড় সিদ্দিক হোসেন ডিগ্রি কলেজের শিক্ষক এরশাদ আলীর করা অভিযোগ সত্য প্রমাণিত হওয়ায় ওই কলেজের অধ্যক্ষ ড. আমজাদ হোসেনের বেতন বন্ধ করেছে শিক্ষা অধিদপ্তর। ২০২২ খ্রিষ্টাব্দের ৩ মার্চ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে রেজুলেশন টেম্পারিং করে পাঁচজনকে ভুয়া নিয়োগ দেয়া ও তার বেতন-ভাতা চালুর জন্য এ অভিযোগ দায়ের করা হয়। এ ঘটনায় কয়েক দফা তদন্ত শেষে অভিযোগ সত্য প্রমাণিত হওয়ায় গত ১ এপ্রিল সহকারী পরিচালক তপন কুমার দাস স্বাক্ষরিত চিঠিতে অধ্যক্ষের বেতন-ভাতা সাময়িকভাবে বন্ধের নির্দেশ দেন। 

জানা যায়, বালাতৈড় সিদ্দিক হোসেন ডিগ্রি কলেজের অর্থনীতি বিষয়ের প্রভাষক মো. এরশাদ আলী দুটি ভিন্ন বিষয় উল্লেখপূর্বক বেতন সংক্রান্ত সৃষ্ট জটিলতা নিরসন করে এমপিওভুক্তির জন্য আবেদন করেন। সে মোতাবেক সরেজমিন তদন্তপূর্বক সুস্পষ্ট মতামত মাউশিতে দাখিল করা হয়েছে। তদন্তের আলোকে তাদের ব্যাখ্যা, জবাব এবং মতামতের আলোকে বালাতৈড় সিদ্দিক হোসেন ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক মো. এরশাদ আলীর অভিযোগের বিষয়ে অধিকতর তথ্যের জন্য কলেজ অধ্যক্ষ এবং এরশাদ আলীসহ সংশ্লিষ্টদেরকে নিয়ে মাউশি অধিদপ্তরের শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। 

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ভুক্তভোগী শিক্ষক এরশাদ আলী বলেন, মাউসির চিঠি আমি পেয়েছি। সেখানে আমার করা অভিযোগ সত্য প্রমাণিত হওয়ায় কর্তৃপক্ষ অধ্যক্ষের বেতন বন্ধ করে দিয়েছে। কিন্তু অধ্যক্ষ নিজের অপরাধ লুকানোর জন্য আমার অর্থনীতি বিষয়ের ২০১৮-২০১৯ শিক্ষাবর্ষ থেকে ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষ পর্যন্ত যে শিক্ষার্থী কম দেখিয়েছেন, তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ষড়যন্ত্র। কলেজ সভাপতি ও অধ্যক্ষের স্বাক্ষরিত অগ্রায়নপত্রে কাম্য শিক্ষার্থীর পূর্ণ তথ্য প্রমাণ রয়েছে এবং আমার শিক্ষার্থী ও  আমার সহকর্মী শিক্ষকগণ পূর্ণ শিক্ষার্থীর বিষয়ে অবগত আছেন। অধ্যক্ষের দেয়া এমন মিথ্যা তথ্য মাউশি অধিদপ্তরকে আমলে না নেয়ার জন্য আমি বিনীত অনুরোধ করছি।

এ বিষয়ে অধ্যক্ষ ড. মো. আমজাদ হোসেনের মুঠোফোনে একাধিকবার কল দিলেও সেটি বন্ধ থাকায় তার কোনো বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।

জনপ্রিয়