
উপবৃত্তি কার্যক্রম নতুনভাবে চালুকরণ, স্কুল ফিডিং কার্যক্রম দ্রুত চালু করার মধ্যদিয়ে ঝরে পড়া রোধ হবে এবং প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আসতে প্রান্তিক পর্যায়ের শিশুরা উৎসাহী হবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন।
তিনি বলেন, ‘মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করতে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অন্তহীন প্রয়াস অব্যাহত আছে। এ ছাড়া, রাজধানীসহ প্রতিটি স্কুলকে নান্দনিকভাবে সাজানো হচ্ছে। ভবিষ্যতের পাঠশালা হবে শিশুর দিনযাপনের প্রিয় প্রাঙ্গণ।’
গতকাল রোববার বিকেলে ঢাকা পিটিআই মিলনায়তনে প্রাথমিক শিক্ষা পদক বিতরণ উপলক্ষে জাতীয় পর্যায়ের শিক্ষার্থী কেন্দ্রিক সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘আজকের শিশুদের হাতেই রয়েছে ২০৪১ খ্রিষ্টাব্দের উন্নত বাংলাদেশের চাবিকাঠি। তাই শিশুদের মেধা ও মননের বিকাশের প্রতি সর্বোচ্চ গুরুত্ব আরোপের পাশপাশি তাদের খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের প্রতিও আকৃষ্ট করতে হবে। এর মধ্যদিয়ে শিশুর মনে দেশপ্রেম, কর্তব্যপরায়নতা ও উদারনৈতিক মানসিকতার উন্মেষ ও বিকাশ ঘটবে।’
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ।