ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪ , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ আর্কাইভস ই পেপার

nogod
nogod
bkash
bkash
uttoron
uttoron
Rocket
Rocket
nogod
nogod
bkash
bkash

শবেকদরের বিশেষ দোয়া

লাইফস্টাইল

আমাদের বার্তা ডেস্ক

প্রকাশিত: ১৪:০৯, ৮ এপ্রিল ২০২৩

সর্বশেষ

শবেকদরের বিশেষ দোয়া

স্বাভাবিকতই রোজা অবস্থায় যে দোয়া করা হয়, তা ফিরিয়ে দেন না আল্লাহ তাআলা। তার ওপর শবেকদর বা লাইলাতুল কদরের রাত হচ্ছে হাজার মাসের চেয়ে উত্তম রাত। এ রাতে বিশেষ দোয়া পড়ার কথা বলেছেন মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)।

যে রাতে পবিত্র কোরআন নাজিল হয়েছে, সে রাতই লাইলাতুল কদর। শবেকদর রমজানুল মোবারকের শেষ দশকের যেকোনো বেজোড় রাতে হতে পারে। যদিও আমাদের দেশে অনেকের কাছে ২৬ রমজান দিনগত রাত শবেকদর হিসেবে পরিচিত।

 হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, একবার তিনি বলেন- ‘হে আল্লাহর রাসুল, আপনি বলে দিন, লাইলাতুল কদর কোন রাতে হবে, আমি যদি তা জানতে পারি; তাতে আমি কোন দোয়া পড়ব?’

প্রিয়নবী বললেন, ‘তুমি বলবে- আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুয়্যুন; তুহিব্বুল আফওয়া; ফাফু আন্নি।’ অর্থ: হে আল্লাহ! আপনি ক্ষমাশীল; ক্ষমা করতে ভালোবাসেন। অতএব আমাকে ক্ষমা করে দিন। (তিরমিজি, হাদিস : ৩৫১৩)

ইসলামি চিন্তাবিদদের মতে, মুমিন মুসলমানের উচিত, রমজানের শেষ দশকের প্রতিটি রাতে ক্ষমা প্রার্থনার বিশেষ এ দোয়াটি বেশি বেশি পড়া।
 
এ ছাড়াও ওই দিন মাগরিব ও এশার নামাজ মসজিদে গিয়ে জামাতের সঙ্গে আদায় করা উচিত। তাহলে হাদিসের ভাষ্য অনুযায়ী শবেকদরের ফজিলত লাভ হয়ে যাবে। হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি এশা ও ফজর জামাতের সঙ্গে পড়ে, সে যেন সারা রাত দাঁড়িয়ে নামাজ পড়ে।’ (মুসলিম, হাদিস : ৬৫৬)

জনপ্রিয়